সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী(ক.)১১৩তম বার্ষিক ওরশ

0

সিটি নিউজ,চট্টগ্রাম : মাইজভাণ্ডারী তরিকার প্রতিষ্ঠাতা গাউছুল আজম হযরত মাওলানা শাহসূফী সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী (ক.) ১১৩তম বার্ষিক ওরশ শরীফে বসছে ভক্তের মিলন মেলা।

মঙ্গলবার (২২ জানুয়ারি) সকাল থেকেই ভক্তরা দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মাইজভান্ডারে আসতে শুরু করেছে। তিন দিনব্যাপী ওরসের মুল দিবস বুধবার।

২-৩দিন আগে থেকেও দেশ-বিদেশের লাখো ভক্তের আগমনে মুখরিত হয়ে উঠেছে মাইজভাণ্ডার শরীফ। মাইজভান্ডারের পুরো এলাকা জুরে সাজসাজ রব বিরাজ করছে।

মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গাউছিয়া আহমদিয়া (শাহ এমদাদীয়া) মনজিলের সাজ্জাদানশীন সৈয়দ এমদাদুল হক মাইজভাণ্ডারী (ম জি আ) এবং দরবারে-গাউছিয়া আহমদিয়া মনজিলের সাজ্জাদানশীন ডা. সৈয়দ দিদারুল হক মাইজভাণ্ডারী (ম জি আ) মাজার শরীফে গিলাফ চড়ানোর মাধ্যমে ওরসের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) রাত ১২টার পর মঞ্জিলের সাজ্জাদানশীনরা আখেরি মুনাজাত পরিচালনা করবেন।

মাইজভান্ডারের ওরশ উপলক্ষ্যে ফটিকছড়ি উপজেলা প্রশাসন ও ফটিকছড়ি থানা পুলিশ ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে। র‌্যাব, গোয়েন্দা সংস্থাসহ অতিরিক্ত ব্যবস্থা নিয়েছে প্রশাসন।

মনজিল সূত্রে জানা গেছে, মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফের প্রধান ওরশ ১০ মাঘ উপলক্ষ্যে গাউছিয়া আহমদিয়া মঞ্জিল, দরবারে গাউছিয়া আহমদিয়া মঞ্জিল, গাউছিয়া হক মঞ্জিল, রহমানীয়া মঞ্জিল, মঈনীয়া মঞ্জিল কোরআন খতম, খতমে গাউছিয়া, খতমে খাজেগান, মিলাদ মাহফিল, হালকায়ে জিকির, ছেমা মাহফিল, বিশেষ মুনাজাত ও সকল মাজারগুলোতে আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

শাহান শাহ জিয়াউল হক মাইভাণ্ডারী ট্রাস্ট এককভাবে ১০ দিনের বিশেষ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে শিক্ষক সমাবেশ, মহিলা সমাবেশ, দুস্থদের মাঝে সহায়তা প্রদান, র‌্যালি ও এতিম-দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ উল্লেখযোগ্য।

এ বিভাগের আরও খবর

আপনার মতামত লিখুন :

Your email address will not be published.