সংখ্যালঘু অজুহাতে কেএসআরএমের ভূমির মালিকানা দাবির চেষ্টা

0

সিটি নিউজঃ একটি চিহ্নিত গোষ্ঠী কেএসআরএমের ব্যবসায়ীক সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য দীর্ঘদিন ধরে উঠেপড়ে লেগেছেন। এখন জনৈক ডলি রাণী শীল নামে এক সংখ্যালঘু নারীকে নিয়ে কেএসআরএমের বিরুদ্ধে পৈতৃক ভিটেমাটি জবরদখল, হুমকি ধমকির মিথ্যা অভিযোগ দাঁড় করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে চিহ্নিত ওই চক্রটি। এরই ধারাবাহিকতায় তারা বারবার গণমাধ্যম ও বিভিন্ন মহলে মিথ্যা এবং বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ছড়াচ্ছে। যা মিথ্যা ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। মূলত তারা নিজস্ব মিডিয়া ও ভারাটে লোক দিয়ে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপপ্রয়াস চালাচ্ছে।

এসবের অংশ হিসেবে আজ (১৫ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে একটি সংবাদ সম্মেলন করা হয়। ওই সংবাদ সম্মেলনে ডলি রাণী শীল নামে ওই সংখ্যালঘু নারীকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এতে বলা হয়, গোসাইল ডাঙ্গায় তার বাবার প্রায় ২৩ গন্ডা জায়গা দখলে রেখেছে কেএসআরএম গ্রুপ। এখন প্রশ্ন হলো- এতোদিন পরে কেনো এমন অভিযোগ।

সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তো জায়গার মালিকানা নিশ্চিত করা যায় না। বৈধ কাগজপত্র থাকলে কারো সম্পত্তি দখলে রাখার সুযোগ নেই। তাছাড়া সনাতন ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী মেয়েরা বাবার সম্পত্তির ভাগ পান না। আইন অনুযায়ী যদি সম্পত্তির মালিক হয়ে থাকেন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র উপস্থাপন করুক। প্রকৃত সত্য হচ্ছে- ওই সংখ্যালঘু মহিলাকে দিয়ে আমাদের ব্যবসায়ীক প্রতিপক্ষরা অনেকদিন ধরে নানাভাবে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। প্রথমে তারা এ নিয়ে আদালতে মামলার করেছে।

আদালত ওই মামলা খারিজ করেন দলিল দস্তাবেজ উপস্থাপন করতে না পারার কারণে। তবু তাদের ষড়য়ন্ত্র থেমে নেই। সর্বশেষ তারা সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সংখ্যালঘু তকমা লাগিয়ে ঘোলা পানির মাছ শিকার করতে চায়। কিন্তু সেই আশায় তাদের গুড়েবালি। সংবাদকর্মীদের নানা প্রশ্নে জর্জরিত হয়ে তড়িঘড়ি করে সভাস্থল ত্যাগ করতে হয়েছে ডলি রাণী শীলকে। উপস্থাপন করতে পারেননি কোনো বৈধ কাগজপত্র।

এ বিভাগের আরও খবর

আপনার মতামত লিখুন :

Your email address will not be published.