চন্দনাইশে ৯ বছরের শিশু কন্যা ধর্ষণ

0

চন্দনাইশ,সিটি নিউজ : চন্দনাইশ উপজেলার পশ্চিম কেশুয়া এলাকায় দোকানের কর্মচারী কর্তৃক মালিকের ৯ বছরের শিশু কন্যা ধর্ষণের স্বীকার হয়েছেন।  ধর্ষক শহিদুল ইসলামকে পুলিশ আটক করে আদালতে প্রেরণ করেন। ধর্ষক শহিদ ঘটনার বর্ণনা দিয়ে স্বেচ্ছায় আদালতে স্বীকারোক্তি জবানবন্দি দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মাজাহারুল।

মামলার সুত্রে জানা যায়, সাতঘাটিয়া পুকুরপাড় এলাকার ব্যবসায়ী পশ্চিম কেশুয়ার শাখাওয়াতুল গণির দোকানের কর্মচারী শহিদুল ইসলাম (১৯) প্রতিদিনের ন্যায় দোকান থেকে গিয়ে গত ১১ অক্টোবর রাতে তাদের বাড়িতে ঘুমিয়ে পড়ে।

১২ অক্টোবর ভোর রাতে তার ৯ বছরের শিশু কন্যা ছদ্মনাম আলেয়ার শয়ন কক্ষে প্রবেশ করে তার মুখ চেপে ধরে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। আলেয়া সকালে কান্না করে তার পিতা-মাতাকে ঘটনা খুলে বলে।

শহিদুল ইসলামকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়। আলেয়াকে মূমুর্ষ অবস্থায় চন্দনাইশ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসার পর চমেক হাসপাতালের ওসিসিতে প্রেরণ করেন। ৩ দিন চিকিৎসা শেষে গত ১৪ অক্টোবর আলেয়াকে তাদের বাড়িতে নিয়ে আসা হয়।

এ ব্যাপারে আলেয়ার পিতা ব্যবসায়ী শাখাওয়াতুল গণি বাদী হয়ে চন্দনাইশ থানায় মামলা দায়ের করে। সে মামলায় শহিদুল ইসলামকে আটক দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করার পাশাপাশি ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দির আবেদন জানান তদন্তকারী কর্মকর্তা। শহিদ স্বেচ্ছায় আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিয়ে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। শহিদুল ইসলাম পাশ্ববর্তী সাতকানিয়া থানার দ্বীপ চরতির মো. ইসলামাইলের ছেলে বলে জানা যায়।

এ বিভাগের আরও খবর

আপনার মতামত লিখুন :

Your email address will not be published.