খাগড়াছড়ির রামগড় পাহাড়াঞ্চল কৃৃষি গবেষণা কেন্দ্রের গাছ পাচারের অভিযোগ
জানা যায়, তিনি উপস্থিত থেকে বাগান শ্রমিক মম মারমা, লক্ষ্মী ত্রিপুরা ও ঊষা মারমাকে দিয়ে গাছ কেটে বাইরে নিয়ে যান। প্রাথমিক সাক্ষ্য প্রমাণে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ড.আবদুস সালাম আরও বলেন, ইতিপূর্বেও মাতৃগাছ রক্ষার নামে অফিস টিলায় অত্যন্ত নির্দয় ভাবে বড় বড় প্রাচীন গাছ সাবাড় করা হয়েছে। গাছ কাটার সবকটি ঘটনাই আরও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। যদিও এখন পর্যন্ত ফার্ম তত্ত্বাবধায়কের সম্পৃক্ততাই পাওয়া গেছে। অনিয়ম-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না বলে তিনি উল্লেখ করেন। অবশ্য ইতিমধ্যে সন্দেহ ভাজনদের কারণ দর্শনোর নোটিশ দেওয়ার পাশাপাশি বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি’র) ডিজি বরাবর লিখিত ভাবে পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।