কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পে নিহতদের ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের দাবী
বাঁশখালীতে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাঁশখালী প্রতিনিধি: বাঁশখালী গন্ডামারায় এস এস পাওয়ার প্ল্যান্টে পুলিশ শ্রমিক সংঘর্ষে ৭ জন নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে সহানুভূতি জানানো এবং তাদের পরিবারের কাছে খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দিতে বাঁশখালীতে আসেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ।
রবিবার (২৫ এপ্রিল) বিকাল ৩ টায় চাম্বল শীলকূপ বাংলাবাজার ফাহিস কমিউনিটি সেন্টের ও বড়ঘোনা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে ২ শত পরিবারের মাঝে পরে নিহত পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, মুক্তিযোদ্ধা নঈম জাহাঙ্গীর, মুক্তিযোদ্ধা ইসতিয়াক আজিজ উলফত, রাষ্ট্র চিন্তার এডভোকেট হাসনাত কাইউম, গণস্বাস্থ্যের প্রেস উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্য ব্যারিস্টার সাদিয়া আরমান, শাহেদুল ইসলাম, মোঃ নাছির, মোজ্জাফর আহমদ, মোঃ হাসান মারুফ, ছৈয়দুল আলম, মোঃ হাশেম, ফরিদ আহমদ, সেলিম নুর, মোঃ নাছির, হাজী নবী হোসেন, দিদারুল ইসলাম, মোঃ জাবেদ, মুক্তার আহমদ প্রমূখ। তিনি প্রথমে প্রকল্প এলাকার গেইটে এস আলম গ্রুপের চীফ কো-অডিটেন্ট।
এ সময় ডা.জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন,
শ্রমিদের ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ ও পরিবারের সদস্যদের চাকুরী দেওয়া সহ বিচারপতির নেতৃত্বে বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করার দাবী জানান। তিনি আরো বলেন,আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভীত সন্তুষ্ট,তারা কথা বলতে রাজি না।
সরকার মুখ বন্ধ করে দিয়েছে,চাপটা পুলিশের উপরও আছে, সব পুলিশ কিন্তু জনগনের শত্রু না। এভাবে শ্রমিক হত্যা কোন দেশের সচেতন জনগন মেনে নিবে না।
পরে তিনি পূর্ব বড়ঘোনা আহমদ আলী মিয়াজীর বাড়ী এলাকায় নিহত মাহমুদ রেজা মিনহানে বাড়িতে গিয়ে পরিবারের পাশে সহানুভূতি জানান এবং তাদের পরিবারের কাছে খাদ্য সহায়তা প্রদান করেন।
সিটি নিউজ/এসআরএস/কেবি