বাংলাদেশের এগিয়ে চলায় ভারতের অসামান্য অবদান রয়েছে

0

সিটি নিউজ : চট্টগ্রামের পেশাজীবী ও নাগরিক সংগঠক,বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহসভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের এগিয়ে চলার পথে ভারতের অসামান্য অবদান রয়েছে। তাছাড়া ভাষা ও সংস্কৃতির ভূমিতে গাঁথা আছে দুই বাংলার নাড়ি । সম্পৃতি সৌহার্দ্য, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে হবে।

এনায়েত বাজার মহিলা কলেজের অডিটরিয়ামে ‘দেশচিন্তা’র আয়োজনে শরৎ সন্ধ্যায় পেশাজীবী নেতা রিয়াজ হায়দার চৌধুরী প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন ।

২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ সন্ধ্যায় এনায়েত বাজার মহিলা কলেজের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানে কলকাতা-ও বাংলাদেশের শিক্ষাবিদ- সংস্কৃতিজন সংবর্ধনায় সংবর্ধিত অতিথি ছিলেন ভারত সরকারের অবসরপ্রাপ্ত কমিশনড অফিসার ও শৃনন্তুর সভাপতি রতন কুমার ঘোষ ও চট্টগ্রাম এনায়েত বাজার মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মিসেস তহুরীন সবুর ডালিয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম প্রতিবন্ধি উন্নয়ন সংগঠনের সভাপতি এম এ সবুর, চট্টগ্রাম মহানগর পুজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক যুবলীগনেতা সুমন দেবনাথ।

“দেশচিন্তা”র সম্পাদক এম ইমরান সোহেলের উদ্যেগে এই অনুষ্ঠানে সম্মাননা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যান জে বি এস আনন্দবোধি ভিক্ষু। স্মারক সম্মাননা দেয়া হয় ভারত থেকে আগত অতিথি রেডিও উপস্থাপক ও শৃনান্তুর সম্পাদক, বাচিক শিল্পী মিতা ঘোষ, কবি ও সাহিত্যিক দেবাঞ্জন চক্রবর্তী, মূরালীধর গার্লস কলেজের অধ্যাপিকা ড. শুক্লা চক্রবর্তী, বিশিষ্ট শিক্ষাবীদ ও প্রধান শিক্ষক বিশ্বজিৎ মিত্র, বাচিক শিল্পী সুতপা ব্যানার্জী, বাচিক শিল্পী বিপ্লব মন্ডল, বাচিক শিল্পী প্রসূন শর্মা সামন্ত, যন্ত্রবীদ আবহ শিল্পী আশীষ ঘোষকে। ভারতের শিল্পীরা দুইটি নাটক পরিবেশন করেন। তা হলো, “সকালের বেলা” এবং “পেয়ারের প্যারেলাল”।

অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেন বাংলাদেশ বেতার বান্দারবানের লোক সঙ্গীত শিল্পী জামাল উদ্দিন, জনপ্রিয় কন্ঠশিল্পী রায়হান সোলতানা নিহাও পূজা বড়ুয়া। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক ফারুকুর রহমান বিনজু, দক্ষিণজেলা সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা উজ্জল ধর, কলামিষ্ট নাজিম উদ্দিন চৌধুরী এ্যনেল, নারীনেত্রী কারিমা বেগম বিজলী, সায়েম উদ্দিন, শিল্পী এনামুল হক প্রমূখ।

বক্তারা বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের অনেক আগে অন্ততঃ চারহাজার বছরের পুরনো দুই বাংলার সাংষ্কৃতি ছিলো একই সূত্রে গাঁথা, যা আজ পর্যন্ত চলমান। এই ধারাবাহিকতা ঠিকিয়ে রাখতে পরস্পরের সম্পর্ক, সাংষ্কৃতি, যোগাযোগ আরো বেশি বেশি বৃদ্ধি করতে হবে।

এ বিভাগের আরও খবর

আপনার মতামত লিখুন :

Your email address will not be published.