চসিক নির্বাচনে প্রার্থীদের ব্যয় বাড়ছে
জুবায়ের সিদ্দিকী, সিটি নিউজঃ নির্বাচন কমিশন চসিক নির্বাচনে মেয়র প্রার্থীদের জন্য ২৫ লাখ ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের জন্য ৫ লাখ টাকা খরচের ব্যয়সীমা নির্ধারণ করে দেয়। কিন্তু নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার কারণে সেই ব্যয়সীমা এবার কয়েকগুন বেড়ে যাবে। করোনার কারণে ত্রাণ সহাতা দিয়েছেন সাবেক কাউন্সিলররা।
নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের মাঝেও সহায়তা প্রদান করেছেন তারা। দেশের দুর্যোগ সময়ে জনপ্রতিনিধি হিসেবে তা করেছেন সাবেক কান্সিলররা। টাকা থাক আর না থাক খরচ হচ্ছে সামাজিক অনুষ্ঠানে নানা অজুহাতে।
একমাত্র করোনার কারণে ত্রাণ বিতরণ, পোস্টার, লিফলেট, ব্যানার করা হয়েছিল। এখন আবার নতুন করে প্রার্থীদের সব কাজ করতে হচ্ছে। এতে খরচ ডাবল ছাড়িয়ে যাচ্ছে।
প্রচারণা ও সামাজিক অনুষ্ঠানে প্রার্থীদের খরচাদি করতে হচ্ছে। চসিক নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠে নেমেছেন মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা। ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে মত বিনিময় সভা করে চলেছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রার্থীরা।
নগরীর ২৮ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আব্দুল কাদের বলেন, করোনার কারণে প্রচারণার মাঝপথে নির্বাচন বন্ধ হয়ে যায়। তবে একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে ওয়ার্ডের নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের ঘরে ঘরে ত্রাণ বিতরণ করেছি। এখন আবার প্রচারনার টাকা খরচ হবে। সে হিসেবে স্বাভাবিকভাবে ব্যয় বাড়বে। এটা বিবেচনায় রাখতে হবে নির্বাচন কমিশনকে। সব সময় মানুষকে সেবায় ছিলাম। এখনও আছি। ভবিষ্যতেও থাকবো ইনশল্লাহ্।