‘যাত্রী ভোগান্তি লাঘবে পরিকল্পিত ও সমন্বিত উদ্যোগ নিন ’ 

0
নিজস্ব প্রতিবেদক::নগরীর যাত্রী ভোগান্তি লাঘবে জরুরী ভিত্তিতে পরিকল্পিত ও সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহনের দাবী জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি। একই সাথে সিটিং সার্ভিস বন্ধের নামে অঘোষিত পরিবহন ধর্মঘটে যেসব বাস জড়িত তাদের রুট পারমিট বাতিলসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহনের দাবী জানায় সংগঠনটি।
মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে নগরীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে কথিত সিটিং সার্ভিসের নৈরাজ্য বন্ধের কার্যক্রমে যাত্রী ভোগান্তি পর্যবেক্ষণ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী উপরোক্ত দাবী জানান।
সংগঠনের এক পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা মহানগরে প্রতিদিন প্রায় ২ কোটি ২০ লক্ষ যাত্রী গনপরিবহণ ব্যবহার করে। এখানে প্রতি ৪২৫০ যাত্রীর জন্য মাত্র একটি বাসের ব্যবস্থা রয়েছে। যার অধিকাংশই যাত্রী বহনের অনুপযোগী লক্ষড়-ঝক্কড়। যানজট, অব্যবস্থাপনা, যত-তত্র রাস্তার মাঝপথে যাত্রী উঠানো নামানো, চলন্ত বাসে যাত্রী উঠানো নামানো, তীব্র পরিবহন সংকটে রাস্তায় ঘন্টার পর ঘন্টা দাড়িয়ে থেকে বাস না পাওয়া। লোকাল বাস গুলো চলাচলের সময় প্রতিটি স্টপেজে ৫/৭ মিনিট দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে হাঁক-ডাক করে যাত্রী তোলা ইত্যাদি যাত্রী হয়রানী মূলক কারণে যাত্রীরা যখন অর্ধয্য ও অস্থির এই বিষয়কে পুজিঁ করে গুলিস্তান-আদমজী রুটে কোমল মিনিবাস সার্ভিস নামক একটি বাস কোম্পানি ১৯৯৮ সালে গুলিস্তান থেকে চিটাগাং রোড পর্যন্ত ৪ টাকার ভাড়া সিটিং হিসেবে ৫ টাকা আদায়ের মধ্য দিয়ে সর্ব
প্রথম এই নগরীতে সিটিং সার্ভিসের সূচনা করে। সেই সময় এই রুটে ১ টাকা বাড়তি ভাড়া আদায়ের কারণে বাসের শ্রমিক ও যাত্রীর সাথে প্রায়ঃশ হাতাহাতি , মারামারি, গাড়ি ভাংচুরের মত ঘটনা ঘটলেও প্রশাসন এই সমস্যা সমাধানে এগিয়ে না আসায় যাত্রীরা ধীরে ধীরে মালিক শ্রমিকদের এই অনিয়মের কাছে আত্মসমর্পন করতে বাধ্য হয়। এখানে ঝামেলাহীন অতিরিক্ত মুনাফা মালিক পক্ষকে উৎসাহিত করে। ফলে ক্রমান্নয়ে এটি নগরীর বিভিন্ন রুটে ভাইরাসের মত ছাড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে নগরীতে চলাচলরত পরিবহনের ৯০ শতাংশ বাস মিনিবাস সিটিং সার্ভিস হিসেবে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে নৈরাজ্য চলাচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি বিভিন্ন সময় মানববন্ধন,  সংবাদ সম্মেলন, গোলটেবিল, সভা-সেমিনারের মাধ্যমে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষনের চেষ্টা করে । পরবর্তী সময়ে সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যমে বিষয়টি ব্যাপক সমালোচনা সৃষ্টি হলে পরিবহন মালিকরা তীব্র ইমেজ সংকটে পড়ে। অন্যদিকে পরপর দু’টি সড়ক দূর্ঘটনার মামলার যুগান্তকারী রায়কে কেন্দ্র করে দেশবাসী চলমান পরিবহন ধর্মঘটের নামে জনগনকে জিম্মি করার কারণে সরকার ও মালিক শ্রমিক নেতাদের দূরত্ব সৃষ্টি হয়।  অন্যদিকে সড়ক পরিবহন আইনে কিছু কিছু ধারা মালিক-শ্রমিক স্বার্থের পরিপন্থী হওয়ায় এই দূরত্ব আরো বৃদ্ধি পায়। সরকারের সড়ক পরিবহন মন্ত্রী জনাব ওবায়দুল কাদের বিভিন্ন সময়ে মালিক-শ্রমিকদের অনুষ্ঠানে কতিত এই সিটিং সার্ভিসের ভাড়া নৈরাজ্যর তীব্র সমলোচলা করেন। এমনকি বিষয়টি নিয়ে তিনি মালিক পক্ষকে বিভিন্ন সময়ে বসচা করতেও ছাড়েননি। এমতাবস্থায় মালিক-শ্রমিক নেতৃবৃন্ধ সরকারের আস্থায় আসার লক্ষ্য সিটিং সার্ভিসের নামে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে নৈরাজ্য বন্ধ করার মত জনবান্ধব কর্মসূচী হাতে নিয়ে ঘোলাপানিতে মাছ শিকারে মেতেছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব আরো বলেন, আসন বিবেচনা করে বাসের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে। সিটি সার্ভিসে ভাড়া নির্ধারনের ক্ষেত্রে ৮০ শতাংশ গড় বোঝায় ধরা হয়েছে। সে হিসেবে প্রতিটি ৩১ আসনের মিনিবাসে ৬টি সিট খালীনিয়ে সরকার নির্ধারিত ভাড়ায় সিটিং হিসেবে যাতায়াত করার কথা। উন্নত বিশ্বে তাই হয়ে থাকে। কিন্তুু নগরীতে চলাচলকারী প্রতিটি বাসে নিবন্ধনের অতিরিক্ত  ১০ থেকে ১৫ টি আসন সংযোজন করাই সিটিং হিসেবে চলাচল করলেও ১০ থেকে ১৫ জন যাত্রী এমনিতেই অতিরিক্ত বা অভারলোড থাকে। যা আইনত নিষিদ্ধ। অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, ভাঙ্গা সিট,ময়লা যুক্ত ছেঁড়া সিট কাভার, এসব লক্কড়-ঝক্কড় যানবাহনে ঝুকিপূর্ণভাবে যাত্রী বহন করে যাত্রী সাধারণের সাচ্ছন্দে যাতায়াতের পরিবেশ নষ্ট করা হয়েছে। ২০১৫ সালে ১৬ সেপ্টেম্বর সর্বশেষ বাস ভাড়া নির্ধারণ করা হয় বাস (ব-সিরিজ ৩৬ আসন) প্রতি কিলোমিটার ১.৭০ পয়সাও মিনিবাস (জ-সিরিজ ৩১ আসন) প্রতি কিলোমিটার ১.৬০ পয়সা। বাস সর্বনিন্ম ভাড়া ৩ কি.মি. পর্যন্ত ৭ টাকা মিনিবাসে সর্বনিন্ম ভাড়া ৩ কি.মি. পর্যন্ত ৫ টাকা হলেও এসব বাসে আবার নতুন করে সিটিং এর নামে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করায় যাত্রী কল্যাণ সমিতি ও গনমাধ্যমে তীব্র সমালোচনার মুখে এই সার্ভিস বন্ধের ঘোষনা দেওয়া হলেও তা বাস্তবায়নে নানা বাহানা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
গত দুইদিন যাবত যাত্রী কল্যাণ সমিতির ৪টি পর্যবেক্ষক টিম নগরীর বিভিন্ন রুট পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে কতিত সিটিং বাস গুলোর সিংহ ভাগ লোকাল হিসেবে অর্থাৎ অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাইয়ের পরও বিভিন্ন বাস ষ্টপেজে ৩ থেকে ৫ মিনিট হারে দাঁড়িয়ে যাত্রী তোলার জন্য হাকঁ-ডাঁক করছে। এভাবে যাত্রী সাধারণ আগে যে গন্তব্যে ৩০ মিনিটে যাতায়াত করত সেখানে ১ ঘন্টা, সোয়া ঘন্টা, যেপথে ১ ঘন্টায় যাতায়াত করতো সেখানে ২ থেকে আড়াই ঘন্টা সময় লাগাচ্ছে। তবে আগের মত অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে। এসব বাসের অধিকাংশে সরকারি ভাড়ার তালিকা টাঙ্গানো হয়নি। কিছু বাসে চালকের আসনে নিচে সরকারি ভাড়ার তালিকা পাওয়া গেলেও তারা এই  তালিকা অনুসরণ না করে মালিকদের নির্দেশনা অনুযায়ী ভাড়া আদায় করতে দেখা গেছে।
সংগঠনের পর্যবেক্ষণ কালে প্রতিয়মান হয় যে, গত দুইদিনে নগরীর বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী যানবাহনের প্রায় ৪০ শতাংশ রাস্তায় নামানো হয়নি। পর্যবেক্ষণকালে আরো পরিলক্ষিত হয়, বাদুরঝোলা এসব বাসে মহিলা শিশু ও সিনিয়র সিটিজেন যাত্রীরা উঠতে অবর্ণনীয় দূর্ভোগে পড়ছে। যেসব নারীরা দূর্ভোগ ঠেলে বাসে উঠেছে তারা তাদের জন্য নির্ধারিত আসনে পৌঁছা বা আসন থেকে মাঝ পথে নামা অত্যান্ত দুরুহ হয়ে পড়েছে। পর্যবেক্ষণকালে দেখা গেছে সরকারি ভাড়া তালিকা চাওযায় বা সরকারি ভাড়ার তালিকা অনুযায়ী ভাড়া দিতে চাওয়ায় অনেক যাত্রী সাথে দূর্ব্যবহার এমন কি যাত্রীর গায়ে হাত তোলার মত ঘটনাও ঘটেছে। মিরপুর রুটে অধিকাংশ বাসে মাস্তান প্রকৃতির ৩/৪ জন করে লোক রাখার দৃশ্য দেখা গেছে। তারা ভাড়তি ভাড়া নিয়ে কোনো যাত্রী প্রশ্ন তুললে তাদের দিকে তেড়ে আসে নানা ভাবে অপদস্থ করছে। গতকাল ৭১ টিভির বার্তা প্রযোজক আতিক রহমান, দৈনিক সমকালের প্রতিবেদক ইন্দজিৎ সরকারসহ অসংখ্য যাত্রীরা তাদের হাতে লাঞ্চিত হয়েছে। পর্যবেক্ষনে আরো দেখা গেছে, নগরীতে চলাচলকারী স্বাধীন এক্সপ্রেস, হিমাচল পরিবহন, শিকড় পরিবহন, কোমল মিনিবাস সার্ভিস, মেঘলা ট্রান্সপোর্ট লিঃ, বেকার মিনিবাস সার্ভিস, শ্রাবণ ট্রান্সপোর্ট কোম্পানি, শ্রাবণ সুপার, গুলিস্তান-আদমজী ট্রান্সপোটর্ কোম্পানি, ভূইয়া পরিবহন, দিশারী পরিবহন, নূরে মক্কা, জাবালে নূর,অনাবিল সুপার, অসীম, পরিস্থান, অগ্রযাত্রা, রবরব,গ্যালাক্সী, তেতুলিয়া পরিবহন প্রভৃতি বাসে সর্বনিন্ম ভাড়া ২৫ টাকা আদায় করতে দেখা গেছে। শতাব্দী, আল মক্কা, মনজিল, মালঞ্চ, বসুমতি, গাজিপুর পরিবহন, রাইদা, সময় নিয়ন্ত্রন সহ বহু গাড়িতে সর্বনিন্ম ভাড়া ২০ টাকা আদায় করতে দেখা গেছে। এছাড়া ও সুপ্রভাত, শুভেচ্ছা, ওয়েলকাম, তানজিল, গুলিস্থান-গাজিপুর পরিবহন লিঃ, মেশকাত, ৭ নং রুটের মিনিবাসেও সর্বনিন্ম ভাড়া ১০ টাকা আদায় করতে দেখা গেছে। একদিকে অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই অন্যদিকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের কারণে যাত্রী সাধারণের মধ্য তীব্র ক্ষোভ ও চাপা উত্তেজনা লক্ষ্য করা গেছে।
পর্যবেক্ষণ কালে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার লোকজনের আলাপে এসব বিষয়ে সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ না করাই সরকারের ভাবমূর্তি মারাত্বকভাবে ক্ষুন্ন হচ্ছে বলে তারা জানিয়েছে। এতে নিন্মআয়ের যাত্রী সাধারণ মারাত্বকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মধ্যবিত্তদের ব্যক্তিগত পরিবহন ব্যবহারের উৎসাহিত করা হচ্ছে। অনেকে যাত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করে পর্যবেক্ষকদের জানিয়েছে, এবিষয়ে মালিক পক্ষ সিদ্ধান্ত নেওয়ার মধ্যদিয়ে সরকার  দ্বায় এড়ালো। মালিকরা তাদের মুনাফা বাড়ালো। যাত্রীরা ক্ষতিগ্রস্ত হলো। শ্রমিকরা যাত্রীদের মুখোমুখি হলো। চাদাঁবাজ ও দূর্নীতিবাজরা আর্থিকভাবে লাভবান হলো।
সংগঠনের পক্ষ থেকে অভিযোগ করে বলা হয়, আমরা বরাবরই দেখেছি গণপরিবহনে কোন অনিয়ম চালু হলে তা বন্ধ হয়না। ভাড়া নৈরাজ্য কমানো ও দরজা বন্ধ করে বাস চলাচল বন্ধের লক্ষ্যে কথিত সিটিং সার্ভিস বন্ধ ঘোষনা করা হলেও আগের মতো অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বহাল থাকায় বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে, মালিকরা তাদের ইচ্ছেমতো বর্ধিত ভাড়া আদায়ের পদ্ধতিটি জায়েজ করার জন্য কি এই উদ্যোগ নিয়েছে। নাকি গণপরিবহন সংকটকে পুঁজিকরে কথিত অবৈধ এইসব সিটিং সার্ভিসের প্রয়োজনীয়তাকে বৈধ্যতা দেওয়ার জন্য এই উদ্যোগ। সিটিং সার্ভিসের অতিরিক্ত ভাড়া আদায় এক্ষুনি বন্ধ করা না গেলে সেটি অচিরেই বৈধতা পেয়ে যাবে। কারন অতীতেও মালিকদের অনান্য অনিয়মের কাছে প্রতিবাদ করে প্রশাসনের সহযোগিতা না পাওয়ায় যাত্রীরা এইসব অনিয়মের কাছে আত্মসমর্পন করতে বাধ্য হয়েছে।
সরকার ও  ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি ঘোষিত যাত্রী বান্ধব এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে নগরীর যাত্রী সাধারণকে সহযোগিতা করার জন্য যাত্রী কল্যাণ সমিতি পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হলেও কিছু স্বার্থান্মেষী মালিক ও শ্রমিক নেতৃৃবৃন্ধের কারণে যুগান্তকারী এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন বাধার মুখে পড়েছে। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সরকার ও মালিকরা তীব্র সমালোচনার মুখে পড়বে। এক সময় যাত্রীরা ফুঁসে উঠবে। এ থেকে উত্তরণে যাত্রী কল্যাণ সমিতির প্রস্তাবাবলি নিন্মরূপ- সেসব বাস সরকারি নিদের্শনা উপেক্ষা করে বন্ধ রেখেছে জরুরী ভিত্তিতে সেসব বাস  চিহ্নিত করে রুট পারমিট বাতিল করা, সরকার নির্ধারিত তালিকা অনুযায়ি ভাড়া আদায়ে রুট ভিত্তিক, কোম্পানি ভিত্তিক অভিযান পরিচালনা করা, প্রতিটি বাসের গায়ে লেখা সিটিং সার্ভিস, গেইটলক সার্ভিস, স্পেশাল সার্ভিস, কম স্টপেজ সার্ভিস ইত্যাদি লেখা মুছে ফেলার ও স্টিকার উঠিয়ে ফেলার ব্যবস্থা করা, অতিরিক্ত আসন সংযোজনকারী বাসের আসন সংখ্যা কমানোর উদ্যেগ গ্রহন, বাস চলাচলে স্টপেজ প্রথা মানা, পারমিটের শর্তানুযায়ী চলাচল নিশ্চিত করা, লক্কড়-ঝক্কড় বাস উন্নয়নশীল ডিজিটাল  বাংলাদেশের রাজধানীতে চলাচলের কারণে দেশের ভাবমূত্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে এসব বাস রিপ্লেসমেন্ট পদ্ধতিতে  উচ্ছেদের প্রযোজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা,  প্রতিটি বাস স্টপেজে কত সময় দাড়াবে, যাত্রী না থাকলে স্টপেজে দাড়ানো যাবে না, কত সময়ের মধ্যে নির্ধারিত গন্তব্যে পৌছবে তা নিশ্চিত করা, অধিক যাত্রী ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাপক গণপরিবহন নামানোর জন্য নানামুখী উদ্যেগ গ্রহন, পরিবহনের চাঁদাবাজি ও দুর্নীতি বন্ধে উদ্যেগ গ্রহন এবং মালিকদের গৃহিত এই কর্মসূচিতে যাত্রী স্বার্থ বিরোধী যেসব বিষয় উঠে আসছে তা দ্রুত নিরসন করা।
এই সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট সাংবাদিক আবু সাঈদ খান, গণ সংহতি আন্দোলনের প্রধাণ সমন্নয়ক জোনায়েদ সাকি, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কুদ্দুস আফ্রাদ, নিরাপদ সড়ক চাই চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন, সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক হুমায়ন কবির হিরু, এফবিসিসিআই এর পরিচালক ও গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ আব্দুল হক, নাগরিক সংহতির সাধারণ সম্পাদক শরিফুজ্জামান শরীফ।
এ বিভাগের আরও খবর

আপনার মতামত লিখুন :

Your email address will not be published.