একথা বলার পর শিব ঠাকুরের সঙ্গে ছন্দা পারিয়ালের মা দুর্র্ব্যবহার করেন । এবং বাসা থেকে বেরিয়ে যেতে বলেন। পরে শিব ঠাকুর তার টাকা ফেরত দিতে বললে তিনি মেয়ে বিয়ে দিবেন না বলে হুমকি দেন ।
এ ঘটনার পর শিব ঠাকুর আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার হুমকি দিলে ছন্দার পরিবার আবারো তার সঙ্গে প্রতিজ্ঞা করেন মেয়েকে তিনি তার হাতে তুলে দিবেন , তবে শর্ত হলো ছন্দার কানাডার ভিসা আসার পর । এরপর শিব ঠাকুর ছন্দা পারিয়ালকে বলেন, আগে বিয়ে দিতে হবে। আর না হলে তিনি অন্য ব্যবস্থা নিবেন । পরে তার পরিবারের সম্মতিতে ২০১৪ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তারা নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে ছন্দার পরিবারের উপস্থিতিতে বিয়ে করেন । যার নোটারী নম্বর ২১৫৮৮/১৪। এরপর ছন্দার মা হিন্দু শাস্ত্র মতে বৈদিক বিয়ের আয়োজন করেন্ যেখানে হাতে গুনো কযেকজন উপস্থিত ছিলেন। কারণ ছন্দার পরিবার শিব ঠাকুরকে জানিয়েছে , তারা পরে বড় করে অনুষ্ঠান করবেন । এরপর তাদের বিয়ের এফিডেভিট দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। শুধু তাই নয়, বিয়ের পর ছন্দা পারিয়াল বিভিন্ন কাগজ পত্রে শিব ঠাকুরকে স্বামী বলে স্বীকার করে বিভিন্ন ডকুমেন্ট কানাডায় পাঠায়।