আসামী মারা যাওয়ার পর তদন্তে দুদক
জুবায়ের সিদ্দিকীঃ দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত আসামী মারা যাওয়ার একযুগ পর অভিযোগ তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এমনকি এ বিষয়ে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য সদঘাট থানার ওসিকে চিঠি দিয়েছে দুদক চট্টগ্রাম অফিস।
জানা গেছে, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে মুরাদপুর বাস টার্মিনালে যাত্রী ছাউনির ২৩ টি দোকান বরাদ্ধ দেওয়ার অভিযোগে ২০০২ সালের ১৩ অক্টোবর একটি মামলা হয় কোতোয়ালী থানায়। দুদকের এই মামলা অভিযোগটি আনা হয়েছিল তৎকালীন মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী ও মোগলটুলী এলাকার বাসিন্দা খায়রুল আনোয়ারের বিরুদ্ধে।
বিএনপি সরকারের আমলে এই মামলা হয়। ২০১৭ সালের ১৫ ডিসেম্বর মারা যান মহিউদ্দিন চৌধুরী। ২০০৮ সালে মারা যান খায়রুল আনোয়ার। এসব যাত্রী ছাউনি তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে উচ্ছেদ করা হয়।
এই মামলা তদন্ত করছেন দুদক চট্টগ্রাম জেলা কার্যালয়-১ এর সহকারী পরিচালক মো. ফখরুল ইসলাম। ওসি সদরঘাট তদন্তে দেখেন, খায়রুল আনোয়ার বেঁচে নেই। এই বিষয়টি তদন্ত প্রতিবেদনে পুলিশ দুদককে জানিয়েছে।