উদ্ধার হওয়া মরদেহগুলোর মধ্যে হাবিব ঢাকার লালবাগ শহীদনগর মাদ্রাসার ছাত্র ও একই এলাকার আব্দুল আজিজের ছেলে। এছাড়া একই এলাকার ওয়াহেদ আলীর ছেলে সামাদ, মানিকের ছেলে কাজল, খলিল মিয়ার ছেলে জন্টু এবং মৃত হোসেন আলীর ছেলে জলিল মিয়া। এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১৬ এ।
নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের সহকারী পরিচালক এবিএম মমতাজউদ্দিন যুগান্তরকে জানান, বুড়িগঙ্গায় ট্রলার ডুবির পর ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল তিন দিন ধরে একাই কাজ করছে। আর কোন সংস্থার লোকজন দ্বিতীয় দিন থেকে উদ্ধার অভিযানে আসেনি। আমাদের ডুবরিরা এ পর্যন্ত ১৬ জনের লাশ উদ্ধার করেছে।
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে ট্রলার ডুবির ঘটনায় ঘটনাস্থল থেকে সাতজন ও ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে আরো একজনের মৃত্যু ঘটে। দ্বিতীয় দিন শুক্রবার তিনজনের লাশ উদ্ধার করে ডুবরিরা। আজ শনিবার সকাল ৭টা থেকে ৮টার মধ্যে আরো ৫জনের লাশ উদ্ধার করেছে।
নিহতদের সকলের বাড়ি ঢাকার লালবাগ শহীদনগর এলাকাতে। মতলবে সোলায়মান শাহ ওরফে লেংটার মেলা শেষে ট্রলারে করে এসব লোকজন লালবাগে ফিরছিল।