পর্যটননগরী কক্সবাজারে যানজট বেড়েই চলছে

0

জামাল জাহেদ, কক্সবাজার: বাংলাদেশ নয় পুরা বিশ্বের কাছে পরিচিত একটি নাম পর্যটননগরী কক্সবাজার।ছোট শহর কক্সবাজারে দিন দিন বাড়ছে জনসংখ্যা,তৈরি হচ্ছে প্রতিনিয়ত মানুষের কর্মস্থলের পরিধী।বাড়ছে নানা যানবাহন বাড়ছেনা আয়তন,বাড়ছে যানবাহন বাড়ছেনা সড়ক।সমুদ্র উপকুলের অনেকটা জায়গা সাগরের দখলে যাচ্ছে।মরার উপর খাড়ার ঘাঁর মতো মাথা গজিয়ে ওঠছে রোহিঙ্গা সমস্যার বিষয়।কক্সবাজারের আয়তনের দিকদিয়ে অনেকটা বাড়তি জনসংখ্যার চাপ ফেলেছে এসব রোহিঙ্গা।

তার উপর দিন দিন মানুষের জীবনযাত্রা দূর্বিষহ হয়ে পরিনত হচ্ছে যানজটের শহরে।যানজটের কারণে অতিষ্ঠ কক্সবাজারের নগরবাসী।বলতে গেলে নানামূখী পদক্ষেপ কাগজে কলমে কক্সবাজারবাসী শুনলেও আদৌও কোন সুফল জনগন পাচ্ছেনা।কক্সবাজারের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল লিংক রোড শুরু হয়,শহরের প্রবেশ পথের মুল সড়ক।একই প্রধান সড়ক বাস টার্মিনাল হয়ে কলাতলীর বেস্ট উয়েস্ট্রান হোটেলের ডলফিন সত্বর হয়ে বেকেঁ গেছে ওশান প্যারেডাইস সংলগ্ন সোজা প্রধান সড়কটি এসে একটু বাকঁ দিয়েছে কক্সবাজার নৌবাহিনীর ফরওয়ার্ড বেস বরাবর।তারও সামনে দিয়ে লাবনী মোড় ঘুরে হলিডে মোড় তারপর সোজা এসে আলির জাহান হয়ে শেষ করেছে বাস টার্মিনাল।দেখা যাচ্ছে মাত্র একটি সড়ক ঘিরে রেখেছে কক্সবাজারকে।আর একটি মাত্র সড়ক ও জনপদ বিভাগের এই প্রধান সড়ক দিয়ে চালিত হচ্ছে দীর্ঘ ৬০বছরের অধিক।

একটা পর্যটননগরী যদি এক সড়কের যাত্রাপথে সীমাবন্ধ হয় তাহলে সেটা খুব দুঃখের।বাড়তি যেখানে আরো প্রশস্ত কয়েকটি ভিতরের সড়ক দরকার সেখানে কেন এমন উদাসীনতা সরকারের।শহরের মানুষ কিংবা যানবাহনের নিঃশ্বাসের কোন রাস্তা নেই।আগে হয়তো জনসংখ্যার চাপ কম ছিলো বিধায় যানবাহনের কম ছিলো।

ইদানীং জনসংখ্যার চাপ সহ পর্যটননগরী হওয়াতে শহরে লাখো মানুষের কর্মস্থল সহ দেশি বিদেশীর ১৫লাখ মানুষের মিলনমেলা হয়।ফলে দৈনন্দিন চলাচলে চরম হিমশিম খেতে হচ্ছে জনগনকে।বাড়ছে যানবাহন ও মানুষ ফলে আগামী ২০বছরে ঢাকা চট্রগ্রামের মতো অসহনীয় যানজটের ঝামেলায় পড়বে কক্সবাজারের জনগন।এখন থেকেই যদি সরকার ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বিষয়টির দিকে নজর না দেয় তাহলে ভবিষ্যত কক্সবাজার পরিণতি হবে ঢাকার মতো ভয়াবহ। অন্যদিকে ধারণ ক্ষমতার চেয়ে যানবাহন বেড়ে যাওয়ায় জীবনের ঝুঁকি নিয়েই রাস্তা চলাচল করতে হচ্ছে নগরবাসীকে। লাগামহীন ভাবে অটো ও ব্যাটারি চালিত রিকশা বেড়ে যাওয়ায় দিনের পর দিন নগরিতে যানজট চরম আকার ধারন করেছে। এরপরও বাধাহীন ভাবে বেড়েই চলেছে অটো ও ব্যাটারি চালিত রিকশার সংখ্যা।

প্রতিদিন নগরিতে যোগ হচ্ছে নিত্য-নতুন অটো, সিএনজি ও ব্যাটারি চালিত রিকশা।এরফলে চালকদের যেমন কমে যাচ্ছে আয়। তেমনি বাড়ছে যানজট।কক্সবাজার পৌরসভার যানবাহন শাখার তথ্য অনুযায়ী নগরীতে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ইজিবাইক বা টমটমের সংখ্যা হচ্ছে ১ হাজার।অথচ ব্যাটারি চালিত রিকশা আর টমটমের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজারে। নগরিতে লাইসেন্সবিহীন অটো ও রিকশার সংখ্যা এর দ্বিগুণেরও বেশি হবে ভুক্তভোগিরা মনে করেন।তার উপর নতুন করে আরো ৩হাজার টমটমকে লাইসেন্স দেওয়া পৌরসভার জন্য আত্বঘাতী সিদ্ধান্ত ছাড়া কিছু নয় বলে মনে করেন স্থানীয় জনগন।অনেকেই মন্তব্য করেন লাইসেন্স বিহীন যানবাহনের শুদ্ধি অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ যানবাহনকে বৈধ পথে এনে বাড়তি যানবাহনের লাইসেন্স না দেওয়াই শ্রেয় করে করেন।

কক্সবাজারের বাজারঘাটা,পান বাজার,বার্মিজ মার্কেট,কালুর দোকান,বিলকিস মার্কেট,মডেল থানারোড,কলাতলী মোড় এ সমস্ত রাস্তায় নামলেই প্রথমেই ধাক্কা খেতে হয় ব্যাটারি চালিত অটো রিকশার বা টমটমের।অধিকাংশ অটো চালকই প্রশিক্ষনবিহীন হওয়ায় যানজটকে আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে।এমনকি কক্সবাজার সরকারী কলেজের মেধাবী ছাত্রীসহ অসংখ্য শিশুদের মৃত্যুদুতে পরিণত হচ্ছে এসব টমটম।ফলে নগরীর প্রধান প্রধান রাস্তায় সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। বিশেষ করে উল্লেখিত সড়ক বাস টার্মিনালে প্রায় যানজট লেগেই থাকে।

আর এই যানজটের কারণে সব থেকে বেশী সমস্যায় পড়েন পথচারীরাসহ স্কুলগামী শিশুরা সাথে বাজারে আসা মহিলারা।কক্সবাজার পর্যটননগরী,কক্সসবাজারের মানুষ বাজার কেন্দ্রিক মানসিকতার কারণেই এখানে জনসমাগম থাকে সব থেকে বেশী। তাই নগরীর ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের বিড়ম্বনার শিকার হতে হয় বেশী।প্রতিনিয়ত যানজট বাড়লেও এ সমস্যা সমাধানের কোন উদ্যোগ নাই কর্তৃপক্ষের। দেশের বড় বড় শহরগুলোই জেব্রা ক্রসিং থাকে। অথচ কক্সবাজারের গুরুত্বপুর্ন স্থানে এ ধরনের কোন ব্যবস্থা নাই। এর ফলে পথচারীদের সমস্যায় পড়তে হয় রাস্তা পারাপারের সময় । বিশেষ করে বিভিন্ন উৎসব আসলে এ সঙ্কট প্রকট আকার ধারণ করে।কক্সবাজারের সড়ক ৬ফুটের বেশি নয়,কাগজে কলমে বেশি থাকলেও সব দখল করেছে প্রভাবশালীসহ ফুটপাতের দোকান।পর্যটননগরীর যানজটের আরেকটি প্রধান কারণ হচ্ছে ফুটপাত বেদখল। ফুটপাত দখলকারিরা ফুটপাত দখলের পর ধীরে ধীরে এখন তারা সড়ক দখল করছে।বাংলাদেশে সাবেক তত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান ফকরুদ্দিন ছাড়া কেহ তা উদ্ধার করেনি এ যাবত।ফলে যানজটে নাজেহাল আজ কক্সবাজারের সাধারণ মানুষ।

পরিচ্ছন্ন কোন ব্যবস্থা না থাকায় যেমন সমস্যায় পড়ছেন ট্রাফিক পুলিশ। তার সাথে সাথে সমস্যায় পড়ছেন যানবাহন ও পথচারীরা।এসব সমস্যার ভারে জর্জরিত কক্সবাজার শহর আগামী ২৫বছরে কোথায় যাবে!!কেহ ভেবে দেখেছেন কি? একটি সহনীয় এবং বহনীয় ভবিষ্যৎ যানজট কক্সবাজার ছাড়া কোন চিন্তা করা কি সম্ভব?২০০৮ সালে মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস ম্যাগাজিনের এক জরিপে ঢাকাকে পৃথিবীর সবচেয়ে নোংরা শহরের মধ্যে দ্বিতীয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ওই জরিপে ঢাকার অবস্থান ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মন্তব্য করা হয়েছে, প্রতিদিন রাস্তার যানবাহন থেকে যে বিষবাষ্প বেরুচ্ছে, তা ঢাকাকে বাসযোগ্যতার মাপকাঠিতে অনেক নিচে নামিয়ে এনেছে।

আসলে যানজট শুধু বিভিন্ন সমস্যার কেন্দ্রবিন্দুই নয়, এটি একইসঙ্গে সামাজিক ও অর্থনেিতক নানা সমস্যাও তৈরি করছে। নগরবাসী জানেন, তীব্র যানজটের ফলে বাসযোগ্যতা এবং পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগের সম্ভাবনা ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। প্রশাসনিক কর্মকর্তারা তো বটেই, এমনকি অর্থনীতিবিদরাও প্রায়ই ভুলে যান যে, দেশী-বিদেশী বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগ সিদ্ধান্তে আসার আগে একটি শহরের বাসযোগ্যতাকে প্রথমেই মূল্যায়ন করেন।প্রশ্ন হল, আমরা কক্সবাজারবাসী কোনদিকে যাচ্ছি!আমাদের বিশ্ব বিখ্যাত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত নগরী কি যানজটের কারনে যোগ্যতা হারাবে।যানজট সমস্যার সমাধানে বাধা কোথায়? এই সময়ের তীব্র যানজট পরিস্থিতিকে শুধুমাত্র নগরায়ন অথবা সড়ক প্রকৌশলের সমস্যা ধরে নিলে যানজটের রাজনৈতিক, প্রশাসনিক এবং সামাজিক উৎসগুলোকে সম্পূর্ণ ভূল বোঝা হবে। যানজট সমস্যার সমাধানের জন্য সমাজের বিভিন্ন দিককে দেখতে হবে ৩৬০ ডিগ্রিতে।

মধ্যবিত্তের নগর পরিবেশ নিয়ে প্রচলিত ভাবনাগুলো কী, সেটা প্রথমে বুঝতে হবে। মধ্যবিত্তের গতানুগতিক ধারণায় ঘর বা অফিসের বাইরে যাওয়া মানেই বিভিন্ন ধরনের বাস্তব ও কল্পিত যন্ত্রণার সঙ্গে যুদ্ধ: ছিনতাইকারীর হুমকি, বাসের নিচে পড়ার আতঙ্ক, দূষিতবাতাসের ভয় অথবা চাঁদাবাজির শিকার হবার সম্ভাবনা। মধ্যবিত্তের কাছে বাইরের জগৎটা প্রায় পুরোপুরি নেতিবাচক। এতোটাই নেতিবাচক যে, সেটা যতো এড়ানো যায়, ততোই যেন ভাল!রাজনৈতিক সরকার যখন একপাক্ষিকভাবে গবেষণা ছাড়াই শুধুমাত্র ফ্লাইওভার নিয়ে চিন্তা করে অথবা ‘মাস্টারপ্লান’ কেন্দ্রিক পরিকল্পনায় সীমাবদ্ধ থাকে; তখন তা হয় নগর সমস্যার সামাজিক ব্যপ্তি না বোঝারই ফসল। এখানে প্রশ্ন উঠতে পারে, এসব কিছুর সঙ্গে যানজটের সম্পর্ক কী? যদি ঘরের বাইরে যাওয়াটা হয় এক ধরনের সামাজিক যন্ত্রণা, তাহলে মানুষ কেন বাহিরে যাবে।ঢাকা শহরে এখন প্রতিদিন আনুমানিক ১৮০টি নতুন নিবন্ধিত গাড়ি রাস্তায় নামছে। এর অর্থ হচ্ছে বছরে ৪০ হাজারেরও বেশি নতুন গাড়ি যোগ হচ্ছে ঢাকার রাস্তায়। অথচ রাস্তার দৈর্ঘ্য বাড়ছে না।ঠিক তেমনি কক্সবাজারে প্রতিদিন নতুন নতুন প্রাইভেট গাড়ি ও যানবাহন যোগ হচ্ছে ফলে এগিয়ে যাচ্ছি কঠিন একটা শহরের দিকে যে শহর হবে অসহনীয় বিরক্তিকর। কক্সবাজার নগর পরিবেশ অনিরাপদ, সমকালীন ঢাকায় হাঁটার সংস্কৃতি নেই বললেই চলে।

সকালে স্বাস্থ্য রক্ষার হাঁটা এবং দোকানে যাবার হাঁটা একটা শহরকে পথিকবান্ধব করে। যে কোন নগরবিদের দৃষ্টিতে একটি চলমান শহরের পরিচিতি নির্ভর করে তার মানসম্পন্ন ফুটপাতের ওপর।পথিকবান্ধব নাগরিক সংস্কৃতি তৈরি করতে হলে ফুটপাতের কোন বিকল্প নেই।মার্কেট মালিকদের যদি বোঝানো যায় যে পরিষ্কার ফুটপাত মানে আরো মধ্যবিত্ত ক্রেতা। তখন এ ক্রেতারাই তাদের ফুটপাতের অবৈতনিক রক্ষক হিসেবে কাজ করবে। লাইসেন্সধারী হকারদের শহরের কিছু স্থানে স্বল্পমূল্যেও বাজারব্যবস্থার মাধ্যমে পুর্নবাসিত করা সম্ভব। অবমুক্ত ফুটপাত শুধু হাঁটার সংস্কৃতিকেই উৎসাহিত করবে না, একটি নগরে সবুজ অর্থনীতি তৈরিতেও সাহায্য করবে। কারণ কম গাড়ি মানে কার্বনমুক্ত অর্থনীতির দিকে এগিয়ে যাওয়া কক্সবাজার।যানজটের সামগ্রিক সমস্যার সমাধান শুধুমাত্র পৌরসভার পরিকল্পনা বা যানবাহন প্রকৌশলের মাধ্যমে সম্ভব নয়। কারণ যানজট শুধু রাস্তার সমস্যা নয়, এটা এক হিসেবে আমাদের রাজনৈতিক অদূরদর্শিতা, প্রশাসনিক অদক্ষতা এবং নাগরিক দুর্ব্যবহারেরও ফসল। এ কারণে পাঁচ ধরনের চালককে এগিয়ে আসতে হবে যানজট সমস্যার একটি দীর্ঘমেয়াদী সমাধানের লক্ষ্যে।

এরা হলেন: রাজনৈতিক সরকার, পরিকল্পনাবিদ/সড়ক প্রকৌশলী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, সুশীল সমাজ এবং গণমাধ্যম। এ পাঁচ চালকের কাজের প্রকৃতি ভিন্ন, কিন্তু লক্ষ্য অভিন্ন।একটি-দুটি মহাসড়ক চিন্তা না করে, একটি দীর্ঘমেয়াদী মহাসড়ক পরিকল্পনা করার সময় এখনই।কক্সবাজার কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকে চার লেনের একটি সড়ক যদি নৈসর্গিক উত্তরণ পাহাড়ের মাঝখান দিয়ে লাবনী পয়েন্ট পর্যন্ত নিয়ে আসতে পারি তাহলে পর্যটননগরী হয়ে উঠবে অসাধারন যানজটমুক্ত একটি শহর।তার সাথে পাহাড়ের মাঝখানে তৈরি হওয়া সড়কের দুপাশ হবে একটি দর্শনীয় সবুজ পৃথিবীর একাংশ।তারচেয়ে বড় সুবিধা হবে রোহিঙ্গা বা সন্ত্রাসীরা যে পাহাড়কে ব্যবহার করে ক্রাইমজোন গড়ে তোলেছে তা ও শেষ হয়ে যাবে।তবে চিন্তা করতে হবে রিক্সাকে না উঠিয়ে যুগোপযোগী একটি পদক্ষেপ নিতে।কম পেশীশক্তিতে আরও গতি এবং যাত্রীর জন্য টেকসই আসন নিশ্চিত হয়– এমন রিকশা প্রকল্পে বিনিয়োগ আহ্বান করা যেতে পারে। পশ্চিমা বিশ্বে কার্বনমুক্ত শহরের ইচ্ছায় রিকশা হয়ে উঠেছে জনপ্রিয়। নিউইয়র্ক, কোপেনহেগেন, স্টকহোম এবং অসলোর দিকে তাকালেই এর প্রমাণ পাওয়া যায়।আমাদের দরকার একটি পরিবেশ বান্ধব সুন্দর যানজট মুক্ত উন্নত নগরী।আমাদের ধরে রাখা উচিত বিশ্ব বিখ্যাত পর্যটননগরী কক্সবাজারকে।যানজটে যেনো কক্সবাজারবাসী সহ দেশি বিদেশী কেন পর্যটক বিরক্তিকরভাবে শহরকে বিদেশে উপস্থিত না করে।সময়মতো দরকার সড়কের প্রশস্ততা বাড়ানো।

জনসংখ্যা বাড়বে যানবাহন বাড়বে কিন্তু সড়ক ও সড়কের আয়তন বাড়বেনা তাতো হয়না।কক্সবাজারের জনপ্রতিনিধি ও জনগন যদি সোচ্চার নাহয় তবে কেউ আমাদের এগিয়ে নেবেনা।দীর্ঘসময়ে দেশের প্রতিটি সরকার,মন্ত্রী,প্রতিমন্ত্রী অাশা জাগানিয়া স্বপ্ন দেখিয়েছে আমাদের বাস্তবে কোন কিছু হয়নি।সব স্বপ্নবিলাসী পর্যটন প্ল্যান শুনেছি তবে দেখিনি এখনো।তবে তারা সকলে কক্সবাজার এসে তাদের পিপাসা পুর্ন করেছে। we were find a god gifted world lergest sea beach in coxsbazar.only god gifted with natural which never try to change more beautiful with any projects.আমরা প্রতিশ্রুতি চাইনা পরিবর্তন চাই,স্বপ্ন নয় বাস্তবে কক্সবাজারকে বদলাতে চাই সরকারের নানা পরিকল্পনার বাস্তবটা।

………জেএম

এ বিভাগের আরও খবর

আপনার মতামত লিখুন :

Your email address will not be published.