সিডনিভিত্তিক ‘জেনিয়া’ নামের একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এই অ্যাপটি নিয়ে কাজ করছে। গর্ভাবস্থা এবং ভ্রূণ-সংক্রান্ত আইভিএফ খাতে স্মার্টফোন প্রযুক্তির আধুনিক নমুনা হতে পারে এটি। নারীর গর্ভের উর্বরতা বৃদ্ধি করে বহু সমস্যা দূর করা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
আইভিএফ ইন্ডাস্ট্রিতে এ ধরনের প্রযুক্তির প্রয়োগ বেড়েই চলেছে। ২০২০ সাল নাগাদ সংশ্লিষ্ট খাতে ১৪ বিলিয়ন ডলারের বাজার তৈরি হবে। জার্মানির একটি ফার্মাসিটিক্যাল এবং কেমিক্যাল প্রতিষ্ঠান মেরেক কেজিএএ বছরে ১২ বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা করে। এরা ‘জেনিয়া’র অ্যাপটিকে গোটা বিশ্বের আইভিএফ ইন্ডাস্ট্রিতে ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। অ্যাপটির বিষয়ে ‘জাভি’ নামের আরেকটি প্রতিষ্ঠান আগ্রহী হয়ে উঠেছে। এরা ডিম্বাণু এবং ভ্রূণকে ভবিষ্যতের জন্যে সংরক্ষণ করে থাকে।
তা ছাড়া এ সব প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তি খাতকে এগিয়ে নিতে ফান্ডের ব্যবস্থা করতেও চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। স্মার্টফোনের অ্যাপটি চিকিৎসক থেকে শুরু করে বাড়ির যে কেউ ভ্রূণের সুস্থতা পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।
‘জেনিয়া’ এর রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার কিম জিলিয়াম জানান, গর্ভে ভ্রূণের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে ফলাফল পেতে অপেক্ষায় থাকতে হয়। এই নির্ভরযোগ্য অ্যাপের মাধ্যমে বাড়িতেই তা দেখে নেওয়া যাবে। –