বীর মুক্তিযোদ্ধা চেয়ারম্যান খোন্দকার মো: ছমিউদ্দিনের শোকসভা অনুষ্ঠিত

0

    প্রেস রিলিজ

অর্থ ও পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের স্হায়ী কমিটির সদস্য সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, এলাকায় উন্নয়নের কাজ করলে মৃত্যুর পরেও তার মুল্যায়ন হয়, তার প্রমান আপনারা। মুক্তিযোদ্ধা ছমিউদ্দিন এলাকায় যেমন উন্নয়ন নিয়ে চিন্তাভাবনা করতেন তেমনি বাঁশখালীবাসীর জন্যও চিন্তা চেতনা ছিল। তাঁর নামে ছমিউদ্দিন পল্লী হয়েছে। একটি সড়কও নামকরন হবে এবং বানীগ্রাম সাধনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের দ্বিতল ভবনের অসমাপ্ত কাজও সম্পন্ন করা হবে। বিদ্যালয় সরকারীকরনের কাজে সহযোগিতা করা হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাঁশখালীর উন্নয়নে আন্তরিক। প্রধানমন্ত্রী বাঁশখালীর রাস্তাঘাট, বেড়িবাঁধ সহ বিভিন্ন উন্নয়নকাজে প্রায় তিন শত কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে, যার সুফল আপনারা ভোগ করছেন। আগামী তিন বছরে আমাকে দায়িত্ব দেওয়া দুই মন্ত্রনালয় থেকে উন্নয়নের কাজ করতে সহায়তা করবে। বিগত দিনে পাঁচ বছর মন্ত্রীত্ব পেয়েও কোন কাজ হয়নি। আওয়ামী লীগ সরকার উন্নয়নের রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন বলেই এলাকায় উন্নয়ন হচ্ছে । তিনি গত ২৫ জুলাই বাঁশখালীতে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও চেয়ারম্যান খোন্দকার মো: ছমিউদ্দিন এর নাগরিক শোকসভায় এ কথা বলেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা খোন্দকার মো: ছমিউদ্দিন এর নাগরিক শোকসভা বানীগ্রাম সাধনপুর উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে অধ্যাপক হিমাংশু বিমল ভট্টাচার্যের সভাপতিত্বে অনুষ্টিত হয়।

তাপস কুমার নন্দীর সঞ্চালনায় নাগরিক শোকসভায় আলোচক ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পদার্থবিদ্যা বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসার আহমদ হোসাইন, উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ড. নুরুল আমিন চৌধুরী, শিক্ষাবিদ মুহাম্মদ নাদেরুজ্জামান চৌধুরী, শিক্ষাবিদ মুজিবুর রহমান, সহকারী কমিশনার (ভুমি) রাসেলুল কাদের, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন চৌধুরী খোকা, দপ্তর সম্পাদক শ্যামল দাশ, সাংসদের একান্ত সচিব অধ্যাপক তাজুল ইসলাম, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রবিউল হোসেন, চেয়ারম্যান সমিতির সভাপতি আমিনুর রহমান চৌধুর, চসিক এর প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা অধ্যাপক মির্জা শহীদুল্লাহ, মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি গোলামুর রহমান, জসীমুল ইসলাম, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আহছান উল্লাহ চৌধুরী, অধ্যাপক শহীদুল ইসলাম বুলবুল, অবসরপ্রাপ্ত খাদ্য কর্মকর্তা গনি আহমদ চৌধুরী, সাবেক প্রধান শিক্ষক তেজেন্দ্রলাল ভারতী, প্রধান শিক্ষক তাহেরুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা স্বপন ভট্টাচায্য, সাবেক চেয়ারম্যান ও নাগরিক শোকসভা কমিটির সম্পাদক মোস্তাকিমুল হায়দার খান ও কো-চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল হক চৌধুরী। এতে শোক প্রস্তাব পেশ করেন এডভোকেট শওকত আউয়াল চৌধুরী।

অনুষ্টানে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ড. নুরুল আমিন বীর মুক্তিযোদ্ধা খোন্দকার মো:ছমিউদ্দিনের নামে একটি গুরুত্বপুর্ন সড়কের নামকরনের প্রস্তাব দেন।

এ বিভাগের আরও খবর

আপনার মতামত লিখুন :

Your email address will not be published.