ইমাম হোসাইনের আদর্শ বর্তমান প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা জরুরী

0

নিজস্ব প্রতিবেদক::নগরীর বহদ্দারহাট জামে মসজিদে ৩০ সেপ্টেম্বর শনিবার সন্ধ্যায় তিনদিনব্যাপী আহলে বায়তে রাসুল (স.) স্মরণে শোহাদায়ে কারবালা মাহফিলে দ্বিতীয় দিনে বক্তারা বলেছেন, বিশ্ব ইতিহাসে কারবালা একটি লোমহর্ষক হৃদয়বিদারক ঘটনা। কারবালার প্রান্তে ফোরাত নদীর তীরে যেদিন নিজের প্রাণ বিসর্জন দিয়েছিলেন ইমাম হোসাইন (রা.)। সেদিন থেকে ইসলামী আদর্শ প্রকৃত প্রাণশক্তি অর্জন করেছে।

কারবালা হল ত্যাগের, শক্তির প্রতিবাদের সফলতা ও বিজয়ের। কারবালা স্মৃতি মুসলিম হৃদয়ে কেবল শোকের আবহ জাগায় না, বরং সাধনা ও সাফল্যের এক নতুন উদ্দীপনা জাগিয়ে তোলে। কারবালার শিক্ষা হলো সর্বোচ্চ ত্যাগ ও আত্মোৎসর্গের জন্য প্রস্তুত থাকা।

তিনদিনব্যাপী কারবালার মাহফিল এর অন্যতম আয়োজক বহদ্দারহাট জামে মসজিদের খতিব, ছোবহানিয়া আলীয়া কামিল (এম.এ) মাদরাসার প্রধান মুহাদ্দিস, প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ আল্লামা মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন রশিদীর সভাপতিত্বে এই মাহফিলে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের প্রাক্তন মহাপরিচালক, ইতিহাসবিদ প্রফেসর ড. মঈনুদ্দিন আহমদ খান।

কারবালার ইতিহাস নিয়ে আলোচনা করেন ইসলামি চিন্তাবিদ মাওলানা মাহবুবুল আলম, মাওলানা মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীন জাবেদ। সম্মানিত অতিথি হিসেবে আলোচনায় অংশগ্রহন করেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক এম রেজাউল করিম চৌধুরী, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি চট্টগ্রাম মহানগরের সহ সভাপতি আবু সুফিয়ান, হাজী সরওয়ারদী, হাজী মোহাম্মদ রুহুল আমীন, মোঃ ইমরান, একেএম আবু ইউসুফ, অধ্যক্ষ ইউনুছ কুতুবী, আল্লামা রুমী সোসাইটির মহাসচিব এস.এম সিরাজ-উদ-দৌলা, মাওলানা মোহাম্মদ ইউসুফ বাহার, অধ্যাপক শাহনেওয়াজ আলী মির্জা প্রমূখ।

 

এ বিভাগের আরও খবর

আপনার মতামত লিখুন :

Your email address will not be published.