জুবায়ের সিদ্দিকী/বাবর মুনাফ : সাধারন সম্পাদক পরিবর্তনই বড় চমক ছিল এবারের আওয়ামীলীগের সম্মেলনে। অনেক বছর পর দলের মাঠের নেতাকর্মীরা এমন চমক পেলেন। এবারের সম্মেলনের গুরুত্ব বাড়িয়ে দেয় সাধারন সম্পাদক পদে পরিবর্তন। দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামে মাঠ পর্যায় থেকে উঠে আসা একজন নেতাকে দলের সাধারন সম্পাদক পেয়ে উচ্ছ্বাস তৈরি হয়েছে নেতাকর্মীদের মধ্যে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা দলের সাধারন সম্পাদক ছাড়া আর কোথাও বড় পরিবর্তন এখনো দেখছেন না। চট্টগ্রামে মহিউদ্দিন চৌধুরীর পুত্র ব্যারিষ্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও ড. হাসান মাহমুদ পুরনো জায়গায় আবার আসীন হলেও নওফেল নতুন মুখ। গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপিকে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য করায় উৎফুল্ল মিরসরাইবাসী।
চট্টগ্রামের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে আওয়ামীলীগের নতুন কমিটি নিয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। বিতর্কিত ও দূর্নীতিবাজ অনেক নেতাকে স্বপদে আবার রাখায় নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা রয়েছে। মান্নান খানকে নিয়ে দলের ভিতরে ও বাইরে অনেক বিতর্ক রয়েছে। অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুনসহ আরও কয়েকজন বয়সের ভারে ন্যুজ। হানিফ ও দীপু মনির পদোন্নতি হয়নি। হাসান মাহমুদেরও একই অবস্থা। তারা আগের পদেই থেকে গেলেন।