চন্দনাইশে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে কৃষক : কমেনি বিদ্যুৎ বিভ্রাট
নিজস্ব সংবাদদাতা,চন্দনাইশ : রবিবার ১১ জুন চন্দনাইশের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত ছিল। ধোপাছড়িতে পাহাড় ধ্বসে মহিলা ও শিশুসহ ৪ জন ও ২ জন আহত হয়। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কসহ বিভিন্ন উপজেলার বিভিন্ন সড়কের উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার কারণে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। সে সাথে তিনদিন ধরে ছিল না বিদ্যুৎ সরবরাহ।
বুধবার ১৪ জুন আকাশ শুষ্ক থাকায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়। বন্যার পানি চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক থেকে নেমে পড়ে। তবে বুধবার পাহাড়ি ঢলে ধোপাছড়ি ৭/৮টি ঘর বিধ্বস্ত হয়।
একই সাথে হাশিমপুর হিরালাল বাড়ীর আমিনুল ইসলাম তালুকদার, মাহফুজুল হক, নুরুল হক, কামাল উদ্দিন, একই এলাকার জামাল উদ্দিন, জসিম উদ্দিন, আবদুর রহিম, আবু ছালেক, আবুল কাসেম, নাছির উদ্দিন ও পার্শ্ববর্তী লালমোহন নাথ, সৈকত নাথ, বাদল নাথ, জগমোহন নাথের কাঁচাঘর আংশিক ও অনেকের সম্পূর্ণ অংশ বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে। ফলে এ সকল পরিবারের লোকজন খাবার সংকটসহ বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।
প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত চন্দনাইশে কোন রকম সরকারি বা বেসরকারি ত্রাণ সামগ্রী বা শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়নি। সাধারণ মানুষ বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হওয়ায় স্বস্তিতে রয়েছে। তবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে সবজি চাষী, কৃষক ও মৎস্য প্রকল্পের স্বত্বাধিকারীরা। এ ব্যাপারে তারা সরকারি-বেসরকারি সাহায্য সহযোগিতার আবেদন জানিয়েছেন।